শিরোনাম:
চন্দ্রগঞ্জে যুবদল নেতাকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল চন্দ্রগঞ্জে সামাজিক উদ্যোগে ফয়েজের কর্মসংস্থান লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত। প্রতিদিনের খবর ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালি। প্রতিদিনের খবর বেগমগঞ্জে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অম্যান্য করে সম্পত্তি জবর দখল। প্রতিদিনের খবর পাঁচপাড়া আদর্শ সমাজ কল্যাণ পাঠাগার মিনিবার ফুটবল টুর্ণামেন্টের উদ্বোধন হানিফ মিয়াজীর বাজার ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন চন্দ্রগঞ্জে নিরাপদ সড়ক চাই উপলক্ষে বণার্ঢ্য র‌্যালী ও আলোচনা সভা চন্দ্রগঞ্জে “শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের” নতুন কার্যালয় উদ্বোধন জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদলের মতবিনিময় সভা

লক্ষ্মীপুরে মেঘনা নদীর তীরবর্তী টুনির চরে বিজলীর চমকে ১৯ মহিষের মৃত্যু

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, জুলাই ২, ২০২১
  • 458 Time View

বিশেষ প্রতিনিধি:

লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে মেঘনা নদীর তীরবর্তী টুনির চরে বিজলীর চমকে ১৯ মহিষের মৃত্যু হয়েছে। ।

বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) সন্ধায় মৃত মহিষগুলো উদ্ধার করে মেঘনায় ভাসিয়ে দেয়া হয়েছে।। সন্ধায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন রায়পুরের প্রানী সম্পদ কর্মকর্তারা। এরআগে বুধবার রাতে (৩০ জুন) উপজেলা থেকে বিচ্ছিন্ন টুনিরচরে এঘটনা ঘটেছে।

রায়পুরের দক্ষিন চরবংশি ইউপির টুনিরচর গ্রামের ক্ষতিগ্রস্থ মহিষের মালিক হলেন, আলী হো‌সেন, জাহাগ্ঙীর, দুলাল বোহাদ্দার, ইউসুপ ও বরিশালের জাহাঙ্গির আখন।

বৃহস্পতিবার সন্ধায়-বাথান মালিক দুলাল পোদ্দার জানান, রায়পুরের মেঘনায় জেগে ওঠা টুনির চরে তারা ৪ জনসহ অনেকে গত ৩০ বছর বেশি সময় ধরে মহিষ পালন করে আসছেন। ব্যক্তিগত উদ্যোগে সেখানে তারা মাটির কিল্লা (উচুঁ মাটির ভিটে) স্থাপন করেন। জোয়ার এলে চরের মহিষগুলো কিল্লাতে আশ্রয় নেয়। কিন্তু বুধবার রাতে মেঘনার এ চরে বিজলির চমকে বাছুরসহ ১৯টি মহিষ মারা যায়। যার বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ১৫ লক্ষ টাকা। এসব মহিষ উদ্ধার করে সন্ধায় প্রানী সম্পদ কর্মকর্তা ও চরের লোকজনের উপস্থিতিতে-মেঘনায় ভাসিয়ে দেয়া হয়েছে।

রায়পুর উপজেলা প্রানী সম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার আতাউর রহমান বলেন, রায়পুর শহর থেকে বিচ্ছিন্ন দুর্গম ওই চরের বিভিন্ন বাথানে দুই হাজারেরও বেশি মহিষ পালন করা হয়। কিন্তু দুর্যোগে এসব মহিষ রক্ষায় কোনো ব্যবস্থা নেই। মহিষ মালিকরা ব্যক্তিগত উদ্যোগে মাটির কিল্লা স্থাপন করেছেন। ওই মাটির কিল্লা যথেষ্ট নয়।

রায়পুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাবরিন চৌধুরী বলেন, মহিষগুলোর মৃত্যুর বিষয়ে তিনি খোঁজ-খবর রেখেছেন। চরে মাটির কিল্লা স্থাপনের ব্যাপারে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। এছাড়া উপজেলা পরিষদ থেকেও কিল্লা নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shares