বিশেষ প্রতিনিধি:
লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি উপজেলার তোরাবগঞ্জ ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড ইউ’পি সদস্য সন্ত্রাসী ইসমাইল মেম্বার ও নেছার আহম্মদের হামলা আহত-৫।
ভুক্ত ভোগী নিজাম উদ্দিন বলেন, আমি গত ২০১৯ সালে শহাদৎত হোসেন, মিলন চৌধুরী মিল্লাত, আমেনা বেগম থেকে ৫০ শতাংশ জমিন খরিদ করি। উক্ত সম্পত্তি খরিদ এর পর থেকে নেছার আহমেদ উক্ত সম্পত্তি জোর পূর্বক দখল নেওয়ার চেষ্টা করে। আমি উপায় না পেয়ে বিজ্ঞ আদালতে শরণাপন্ন হই এবং একটি মামলা দাখিল করি। বিজ্ঞ আদালত গত ২১ নভেম্বর উভয় পক্ষের কাগজ পর্যালোচনা করে আমার পক্ষে রায় দেন এবং উক্ত সম্পত্তির উপর স্থিতিবস্থায় প্রত্যাহার করেন এবং আমি উক্ত সম্পত্তিতে চাষাবাদ করি। গত ২রা জুন আমি জমিনের উপর আড়া বাঁধতে গেলে নেছার আহমেদ ও স্থানীয় ইউপি সদস্য ইসমাইল হোসেন, মোস্তফা, নুরনবীসহ ৪/৫জন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে নিয়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ অমান্য করে আমার উপর হামলা করে। আমাকে এলোপাতাড়ি মারিতে থাকে আমার শোর চিতকারে আমার ভাই মফিজ উল্যা, ভাতিজা ফাহাদ, বোন ফারুল বেগম, এগিয়ে আসলে তাকেও এলোপাতাড়ি মারিতে থাকে এবং ইউপি সদস্য ইসমাইল হোসেন বলে এই জমিনে কিছু করতে হলে ৫লক্ষ টাকা চাঁদা দিতে হবে না হয় জমিনের উপর কোন কিছু করতে দিবেনা বলে হুমকি ধমকী প্রধান করিয়া চলিয়া যায়। পাশ্বেবর্তী লোকজন এসে আমাদেরকে উদ্ধার করে করাইতলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তীকরে। উক্ত ঘটনায় কমলনগর থানায় একটি অভিযোগ করেন নিজাম উদ্দিন।
ভুক্ত ভোগী নিজাম উদ্দিন এই সন্ত্রাসীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জন্য কমলনগর প্রশাসনসহ উর্ধতন কর্মকর্তাদের সুদৃষ্টি কামনা করছেন।
Leave a Reply