শিরোনাম:
চন্দ্রগঞ্জ থানা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের ২৫ সদস্যের কমিটি  সভাপতি সামছুল আলম, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম মাছুম চন্দ্রগঞ্জে সাংবাদিকদের ঈদ পুনর্মিলনী উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত চন্দ্রগঞ্জ থানা বিএনপির অধীন ইউনিয়ন কাউন্সিলের সিডিউল ঘোষণা ঈদের ষষ্ঠদিনে আসছে মুরতজা পলাশের ইউটিউব ফিল্ম ‘টাইগার-২’ লক্ষ্মীপুরে ভূমি বিরোধে সংঘর্ষ, একই পরিবারের ৪ জনসহ আহত ৬ লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে অস্ত্রসহ একজন গ্রেফতার চন্দ্রগঞ্জে ৯ মামলার আসামী শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমরান গ্রেফতার প্রতিদিন আমার সংবাদ এর প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত চন্দ্রগঞ্জে সাংবাদিকের উপর হামলা, আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি চন্দ্রগঞ্জে নকল ওষুধ বিক্রির অভিযোগে রাসেল ফার্মেসির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা

শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিকাশের কেন্দ্র হোক পাঠাগার

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, নভেম্বর ১, ২০২২
  • 578 Time View

 

বিশেষ প্রতিনিধি :

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার হাজিরপাড়া ইউনিয়নের শিবপুর গ্রামে অবস্থিত সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন “গোফরান স্মৃতি পাঠাগার’’ এর ৪র্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে পাঠাগার মিলনায়তনে সোমবার (৩১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানটি স্থানীয় পাঠক সমাজ, সদস্যবৃন্দ ও অতিথিদের মধ্যে এক মিলন মেলায় পরিণত হয়।

পাঠাগারের উদ্যোক্তা সাংবাদিক মো. ইসমত দ্দোহা বাবু’র সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুলাহ আল মামুনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, পাঠাগারের উপদেষ্টা ও জেলা জাতীয়পাটির সহ-সভাপতি শামছুউদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, পাঠাগারটি তৃণমূল মানুষের শিক্ষা ও সংস্কৃতির বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে পরিণত হয়েছে। এখানে অবসর সময়ে মানুষ কিছু বই পড়ে নিজেকে আরও বিকশিত করতে পারে।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি নুরুল মোরসালিন মাসরুর, চন্দ্রগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. আলী হোসেন, শিক্ষক মিয়া মনির হোসেন, নারী ইউপি সদস্য রাবেয়া বেগম, এ্যাডভোকেট মাজেদুর রহমান সফিক, রাজনীতিবিদ আজিজুর রহমান স্বপনসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে পাঠাগারটি হয়ে উঠে স্থানীয় জনসাধারণের শিক্ষামূলক একটি আড্ডা স্থল। এখানে বই ও পত্রিকা পড়ার পাশাপাশি বিনোদনের জন্য টেলিভিশনসহ প্রয়োজনীয় সুবিধায় সমৃদ্ধ করা হয়েছে। বই পড়ার পাশাপাশি সামাজিক যে কোনো প্রয়োজনেও প্রতিষ্ঠানটি কাজ করে যাচ্ছে। বিগত করোনাকালীন পরিস্থিতিতে জনসচেতনতামূলক কাজ করেছে এই পাঠাগারের সদস্যরা।

স্থানীয় জনগণের সহায়তায় পাঠাগারটি প্রতিষ্ঠিত হলেও সরকারি সহায়তায়ও পেয়েছে পর্যায়ক্রমে, ২০১৯ -২০২০ অর্থবছরে। মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে ‘বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্নার’ উপহার পায় পাঠাগারটি, ২০২১ সালে পাঠাগারের সদস্যদেরকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার মাধ্যমে সনদপত্র দেয় জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র। পাঠাগারে বর্তমানে বইয়ের সংখ্যা প্রায় ১২শ’ টি, আছে প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shares