শিরোনাম:
চন্দ্রগঞ্জ বাজার পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা মাঈন উদ্দিন হামীম স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণ চন্দ্রগঞ্জ আইডিয়াল একাডেমিতে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সুমাইয়া মেমোরিয়াল স্মৃতি বৃত্তি প্রদান লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জে অনুষ্ঠিত হলো শাহআলম চৌধুরী স্মৃতি বৃত্তি পরীক্ষা চন্দ্রগঞ্জে মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত আলোচনায় ফজলুর রহমান বাবু ও বীনা আক্তারের “তুমি আমার মনের মানুষ” বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব তোফায়েল আহম্মদের মৃত্যুতে সৌদি প্রবাসী বিএনপির দোয়া ও আলোচনা সভা লক্ষ্মীপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফায়েল আহম্মদ পাঠাগার উদ্ধোধন বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফায়েল আহম্মেদের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া জিয়া সৈনিকদলের পূর্নাঙ্গ কেন্দ্রীয় কমিটি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা

বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে যুক্ত হলো অত্যাধুনিক দুই যুদ্ধজাহাজ

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, নভেম্বর ৬, ২০২০
  • 221 Time View

প্রতিদিনের খবর ডেস্ক :

এবার ১২০ কিলোমিটার দূরত্বের লক্ষ্যবস্তুতে নিখুঁত মিসাইল হামলার পাশাপাশি সাগর তলে শত্রু পক্ষের সাবমেরিন শনাক্ত এবং ধ্বংসের মতো উপযোগী ত্রিমাত্রিক জাহাজ এখন বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে। শুধু তাই নয়, সৈন্য ও রসদ আনা-নেয়ার জন্য মেরিটাইম হেলিকপ্টারও থাকছে এসব যুদ্ধ জাহাজে।

আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে ফোর্সেসগোল অর্জনের পাশাপাশি বিশাল সমুদ্রসীমাকে সুরক্ষিত করার জন্য আধুনিক করা হচ্ছে বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে। ইতিমিধ্যে সংযোজন হয়েছে মেরিটাইম হেলিকপ্টার ও সাবমেরিন। আর এখন একের পর এক সংযোজন হচ্ছে যুদ্ধজাহাজ।

সাম্প্রতিক সময়ে নৌবাহিনীর বহরে যুক্ত হয়েছে বিভিন্ন সক্ষমতার অন্তত ২১টি যুদ্ধজাহাজ। এই বহরে সর্বশেষ সংযোজন হয়েছে ওমর ফারুক ও আবু উবাইদাহ নামের দুটি ফ্রিগেট এবং প্রত্যাশা নামের অত্যাধুনিক করভেট যুদ্ধজাহাজ। দীর্ঘসময় ধরে গভীর সাগরে অবস্থান নিয়ে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সক্ষম জাহাজগুলো। ১১২ মিটার দৈর্ঘ্যের জাহাজগুলোতে সংযুক্ত করা হয়েছে অত্যাধুনিক সব সমরাস্ত্র।

বিএনএস আবু ওবাইয়দার অধিনায়ক ক্যাপ্টেন আশরাফুজ্জামান বলেন, ‘ট্রিগার দুটি ভূমি থেকে ১২০ কি.মি. দূরের লক্ষ্যবস্তুতে এবং ভূমি থেকে আকাশে ১৫ কি.মি. পর্যন্ত আঘাত হানতে সক্ষম। এছাড়াও তারা আন্ডারওয়াটার সাবমেরিনের সাথে যোগাযোগ করতে সক্ষম। শত্রু জাহাজকে ধ্বংস করার জন্য জাহাজ দুটিতে অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র রয়েছে।’

ঘণ্টায় ২৫ নটিক্যাল মাইল গতিতে চলতে সক্ষম এই জাহাজগুলোতে শত্রুর বিমানের পাশাপাশি জাহাজ এবং স্থাপনায় আঘাত হানতে সক্ষম কামান, ভূমি থেকে আকাশে এবং ভূমি থেকে ভূমিতে উৎক্ষেপণ যোগ্য মিসাইল সংযোজন করা হয়েছে।

বিএনএস ওমর ফারুকের অধিনায়ক ক্যাপ্টেন গোলাম মোর্শেদ বলেন, ‘এটি তিন ধরনের ক্ষমতাসম্পন্ন একটি অত্যাধুনিক ফ্রিগেট। এটার মাধ্যমে পানির নিচের শত্রু সাবমেরিন ধ্বংস করতে সক্ষম হবে। এই জাহাজ ১২০ কি.মি. দূরের দ্রুত জাহাজ আছে সেগুলো ধ্বংস করতে সক্ষম।’

সমুদ্র এলাকায় অবৈধ অনুপ্রবেশ ঠেকানোর পাশাপাশি জলদস্যুতা রোধ, সাগরে তেল গ্যাস এবং খনিজ সম্পদ অনুসন্ধানে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে নৌ বাহিনীর এসব যুদ্ধ জাহাজ।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shares