শিরোনাম:
চন্দ্রগঞ্জ বাজার পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা মাঈন উদ্দিন হামীম স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণ চন্দ্রগঞ্জ আইডিয়াল একাডেমিতে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সুমাইয়া মেমোরিয়াল স্মৃতি বৃত্তি প্রদান লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জে অনুষ্ঠিত হলো শাহআলম চৌধুরী স্মৃতি বৃত্তি পরীক্ষা চন্দ্রগঞ্জে মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত আলোচনায় ফজলুর রহমান বাবু ও বীনা আক্তারের “তুমি আমার মনের মানুষ” বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব তোফায়েল আহম্মদের মৃত্যুতে সৌদি প্রবাসী বিএনপির দোয়া ও আলোচনা সভা লক্ষ্মীপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফায়েল আহম্মদ পাঠাগার উদ্ধোধন বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফায়েল আহম্মেদের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া জিয়া সৈনিকদলের পূর্নাঙ্গ কেন্দ্রীয় কমিটি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা

আত্মহত্যার হুমকি দিলেন আবদুল কাদের মির্জা

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, মার্চ ২৪, ২০২১
  • 243 Time View

বিশেষ প্রতিনিধি :

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা বলেছেন, ‘এখনো এখানে পুলিশি তাণ্ডব চলছে। আইন-শৃংখলা বাহিনী দিয়ে আমাকে চারদিকে ঘেরাও করে রাখা হয়েছে। আমি বিশ্বস্ত সূত্রে খবর পেয়েছি, গত সংসদ নির্বাচনে যেভাবে সাবেক রাষ্ট্রপতি জাতীয়পার্টি প্রধান হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদকে রাতের অন্ধকারে তার বাসা থেকে জোর করে তুলে নিয়ে সিএমএইচ-এ অসুস্থ বলে ভর্তি করা হয়েছিল। আমার বিষয়েও সে ধরনের একটা ষড়যন্ত্র চলছে। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক।’

“আমি দেশবাসী ও জনগণকে জানাচ্ছি, এ ধরনের ঘটনা ঘটলে ‘আমি সাথে সাথেই আত্মহত্যা করব।’ এটা করছেন ওবায়দুল কাদের, তার স্ত্রীর (অ্যাড. ইশরাতুন্নেছা কাদের) প্ররোচণায়। আমি কোনো অপশক্তির কাছে মাথানত করব না। মেরে ফেলবেন, জেলে দেবেন, লাঞ্ছিত করবেন, আর কি বাকি আছে?” বলেন তিনি।

আবদুল কাদের মির্জা মঙ্গলবার বেলা ১১টায় বসুরহাট পৌরসভায় তার নিজ কার্যালয়ে বসে ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে লাইভে এসে এসব কথা বলেন।

মির্জা বলেন, ‘সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও তার স্ত্রী প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছে আমার সাথে যেন আর কোনো লোক না থাকে। এজন্য আমার লোকজনকে মিথ্যা মামলায় আসামি করা হয়েছে, গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। জামিন নিয়ে এসে জাসদের খিজির হায়াতের নেতৃত্বে আমার কর্মীদের এলাকায় এলাকায় গিয়ে হুমকি দিচ্ছে। আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতা-কর্মীরাই আমার সাথে আছে। আর এদেরকেই মিথ্যা মামলায় পুলিশ হয়রানি করছে। এটা কি একটা সভ্য দেশ, কোথায় মানবাধিকার, দেশে কি মানবাধিকার সংস্থা নেই?’

তিনি আরও বলেন, ‘সত্যবচনের পর অনেকেই আমার কাছ থেকে দূরে সরে গেছে। সব শিয়ালের এক ডাক। ঢাকা থেকে এখান পর্যন্ত (কোম্পানীগঞ্জ) একই অবস্থা। বিএনপির জনপ্রিয় নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় বঙ্গবন্ধুর কৌশুলী, ৭২-এ সংবিধান রচনায় ড. কামালের সহযোগী ছিলেন। এ মহান নেতার মৃত্যুতে আমি নাগরিক শোক সভার আয়োজন করেছিলাম। প্রশাসন তা বন্ধ করে দিয়েছিল। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করায় আল্লাহও অসন্তুষ্ট হন। এ সংস্কৃতি যদি বাংলাদেশে চলতে থাকে তাহলে প্রশ্ন জাগে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কি এ জন্যই স্বাধীনতা যুদ্ধ ও স্বাধীনতা এনেছিলেন? অপরাজনীতি, রাজনৈতিক অপসংস্কৃতি, সীমাহীন দুর্নীতি, ভোটচুরি এগুলোর জন্যই কি বঙ্গবন্ধু দেশ স্বাধীন করেছিলেন?’

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shares