শিরোনাম:
চন্দ্রগঞ্জ বাজার পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা মাঈন উদ্দিন হামীম স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণ চন্দ্রগঞ্জ আইডিয়াল একাডেমিতে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সুমাইয়া মেমোরিয়াল স্মৃতি বৃত্তি প্রদান লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জে অনুষ্ঠিত হলো শাহআলম চৌধুরী স্মৃতি বৃত্তি পরীক্ষা চন্দ্রগঞ্জে মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত আলোচনায় ফজলুর রহমান বাবু ও বীনা আক্তারের “তুমি আমার মনের মানুষ” বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব তোফায়েল আহম্মদের মৃত্যুতে সৌদি প্রবাসী বিএনপির দোয়া ও আলোচনা সভা লক্ষ্মীপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফায়েল আহম্মদ পাঠাগার উদ্ধোধন বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফায়েল আহম্মেদের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া জিয়া সৈনিকদলের পূর্নাঙ্গ কেন্দ্রীয় কমিটি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা

লক্ষ্মীপুরে চার পুলিশ সদস্যকে অশ্রুজলে (বর বেশে) বিদায় দিয়েছেন পুলিশ সুপার

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, জুলাই ২, ২০২১
  • 455 Time View

বিশেষ প্রতিনিধি:

চাকুরি জীবন শেষে লক্ষ্মীপুরের চার পুলিশ সদস্যকে অশ্রুজলে (বর বেশে) বিদায় দিয়েছেন পুলিশ সুপার ডক্টর এএইচএম কামরুজ্জামানসহ তাদের সহকর্মীরা।

অবসরের যাবার আদলে বৃহস্পতিবার বিকালে (১ জুলাই) জেলা পুলিশের ব্যান্ড পার্টিসহ নানা ফুলে সজ্জিত গাড়িতে করে তাদের বিদায় জানানো হয়েছে। এসময় পুলিশলাইনস থেকে পুলিশের গাড়িকে ফুল সজ্জিত করে নিয়ে আসা হয়েছে।

বিদায়কালে পুলিশ সুপার ডক্টর এএইচএম কামরুজ্জামান ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পলাশ কান্তি নাথ-সহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তা, পুলিশ সদস্য এবং সব কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। এসময় তাদের মাঝে এক আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়।

বিদায়ী পুলিশ সদস্যরা হলেন, এসআই(সশস্ত্র) মোঃ আব্দুল মান্নান, চালক (নায়েক/১৮৬) মোহাম্মদ আলী (কনস্টেবল/১৫৬) চন্দন ভট্টাচার্য্য (কনস্টেবল/২৮৫) মোঃ আজাদ উদ্দিন। চারজনই লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা।

বিদায়ি পুলিশ সদস্য আজাদ উদ্দিন বলেন, এটা যে এক স্বপ্নে পাওয়া গল্পের মত! আমার ৩৯ বছর চাকুরী জীবনে কোন দিন দেখি নাই নিজ ইউনিট থেকে অবসরে যাওয়ার সময় এভাবে আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে সুসজ্জিত গাড়িতে করে নিজ বাড়িতে পৌঁছে দিতে। সত্যি বিদায় বেলা নিজেকে বড় ভাগ্যবান মনে হচ্ছে। আমার এমন বিদায়ের কথা শুনে পরিবারের সকলে আমাকে নিয়ে গর্ববোধ করছে। বিদায় বেলা পুলিশ সদস্যরা ছিলেন অত্যন্ত হাস্যউজ্জল।

লক্ষ্মীপুর পুলিশ সুপার ডক্টর এএইচএম কামরুজ্জামান বলেন, সহকর্মীর বিদায় বেলা এমন একটি কাজ করতে পেরে আমার অনেক ভালো লাগছে। সত্যি যে কোন বিদায়ই বেদনার আর এমন সময় যদি তাদেরকে হাসি মুখে বিদায় জানানো যায় তবে এটাই বড় পাওয়া।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shares