শিরোনাম:
পাঁচপাড়া আদর্শ সমাজ কল্যাণ পাঠাগার মিনিবার ফুটবল টুর্ণামেন্টের উদ্বোধন হানিফ মিয়াজীর বাজার ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন চন্দ্রগঞ্জে নিরাপদ সড়ক চাই উপলক্ষে বণার্ঢ্য র‌্যালী ও আলোচনা সভা চন্দ্রগঞ্জে “শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের” নতুন কার্যালয় উদ্বোধন জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদলের মতবিনিময় সভা লক্ষ্মীপুরে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নিহত -৩, আহত ২০জন কফিল উদ্দিন বিশ্ববিদ্যাল কলেজ সভাপতির আগমন উপলক্ষে আনন্দ মিছিল লক্ষ্মীপুরের পাঁচপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত অপরাধ কমাতে সিসিটিভি ক‍্যামেরার ভূমিকা চন্দ্রগঞ্জ দলিল লেখক কল্যান সমিতির সভাপতি কাউছার, সম্পাদক মহিন

রেখাকে জয়ার চ্যালেঞ্জ

Reporter Name
  • Update Time : শনিবার, এপ্রিল ১০, ২০২১
  • 759 Time View

বিনোদন ডেস্ক :

বলিউডের চিরকালীন ‘মিস্ট্রি উওম্যান’ একজনই। তার নাম ভানুরেখা গণেশন ওরফে অভিনেত্রী রেখা। রেখা মানেই বরাবরের বিতর্ক। রেখার সাজে সবসময় থাকে দক্ষিণী শৃঙ্গারের ছোঁয়া। জমকালো কাঞ্জিভরম, ভারি গয়না, কপালে টিপ, খোঁপায় ফুল ও সিঁথিতে সিঁদুরে রেখা এভারগ্রিন সুন্দরী। ঠোঁটের মেরুন রঙের লিপস্টিক রেখার ট্রেডমার্ক। কিন্তু তাঁর সিঁথির সিঁদুর কার নামাঙ্কিত, তা নিয়ে রয়েছে বহু অনুমান।
একসময় রেখা সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন অভিনেতা অমিতাভ বচ্চন এর সঙ্গে। ‘দো আনজানে’ ফিল্মের সেট থেকে রেখা-অমিতাভের সম্পর্ক শুরু হয়। এমনকি অমিতাভ-রেখার বিয়ের গুজব রটে। কিন্তু পরে তা অস্বীকার করেন রেখা। অথচ, বহুদিন পর্যন্ত রেখার এক বন্ধুর বাংলোয় নিয়মিত দেখা করতেন অমিতাভ ও রেখা। বিভিন্ন স্থানে একসঙ্গে দেখা যেত তাঁদের। অভিনেতা ঋষি কাপুর ও অভিনেত্রী নিতু সিং এর বিয়েতে রেখার সিঁথিতে প্রথমবার সিঁদুর দেখা যায়। ঋষি-নিতুর বিয়ের অনুষ্ঠানে রেখার সিঁথির সিঁদুর নিয়ে সবাই প্রশ্ন করলে রেখা বলেন, তিনি সরাসরি শুটিং থেকে এসেছেন। সিঁদুর পরে শুটিং করলেও সিঁদুর মুছতে ভুলে গিয়েছিলেন বলে জানিয়েছিলেন রেখা। সেখানে উপস্থিত ছিলেন অমিতাভও। ওই অনুষ্ঠানে রেখা ও অমিতাভকে একে অপরের সঙ্গে স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলতে দেখা যায়। এরপর থেকে জনসমক্ষে রেখাকে সিঁদুর পরেই দেখা যেতে থাকে। একটি সাক্ষাৎকারে রেখা জানিয়েছেন, সিঁদুরকে তিনি বিবাহের চিহ্ন বলে মনে করেন না। তার মতে, সিঁদুর ভারতীয় নারীর ষোড়শ শৃঙ্গারের অংশ। এই কারণে তিনি সিঁদুর পরেন।
কিন্তু জয়া কোনদিন অমিতাভ-রেখার সম্পর্ককে সমর্থন করেননি। ক্রমশ অমিতাভ দূরে সরে যাচ্ছিলেন জয়ার কাছ থেকে। কিন্তু বুদ্ধিমতী জয়া রেখাকে একদিন নিজেদের বাংলোয় নিমন্ত্রণ করেছিলেন। সেদিনই জয়া রেখাকে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জানিয়ে দিয়েছিলেন, তাকে অমিতাভ-এর থেকে আলাদা করার ক্ষমতা কারও নেই। ধীরে ধীরে রেখাও বুঝতে পেরেছিলেন, তিনি কোনোদিন অমিতাভ-এর স্ত্রী হতে পারবেন না। একসময় রেখা নিজের ভুল বুঝতে পেরে সরে গিয়েছিলেন অমিতাভ-এর জীবন থেকে।
১৯৮১ সালে যশ চোপড়া রেখা-অমিতাভ-জয়াকে নিয়ে তৈরী করেছিলেন ‘সিলসিলা’। ‘সিলসিলা’ ফিল্মটি সুপারহিট হয়েছিল। এই ফিল্মটি বিগেস্ট মিউজিক্যাল হিটও ছিল। অনেকেই বলেছেন, এই ফিল্মটির কাহিনী ছিল রেখা-অমিতাভ-জয়ার ত্রিকোণ প্রেমের বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত হয়েছিল। যশ চোপড়া নিজেও ঘনিষ্ঠজনদের উপস্থিতিতে স্বীকার করেছিলেন এই কথা। এই ফিল্মের সবকটি গানের মধ্যে সবচেয়ে হিট হয়েছিল ‘রঙ বরষে ভিগে চুনরওয়ালী’ গানটি। গানটি গেয়েছিলেন অমিতাভ নিজে। এই গানে অমিতাভ-রেখার নাচ আইকনিক ছিল। সুত্র: আজকালের খবর

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shares