বিনোদন রিপোর্টঃ
সময়ের জ্বলজ্বলে সঙ্গীত তারকা সঙ্গীতশিল্পী,গীতিকার ও সুরকার এসএম সোহেল।
নিজের লিখা সুরে বেশ কয়েকটি গান ইতিমধ্যে বেশ প্রশংসিত হয়েছে শ্রোতা মহলে। এছাড়া সম্প্রতি গুনী গীতিকার,সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালকের সাথে ও কাজ করেছেন উদীয়মান এই শিল্পী।
নোয়াখালী জেলার বেগমগন্জ থানায় জন্ম ও বেড়ে উঠা প্রিয় এই মানুষটির ছোট বেলার স্বপ্ন ছিল নিজেকে সঙ্গীতের চাদরে জড়িয়ে রাখা।তাই তো শত প্রতিকূলতার মাঝেও নিজেকে গানের সাথে জিইয়ে রাখার চেষ্টা করেছেন এই সঙ্গীত প্রিয় মানুষটি।
“শিশির হয়ে এলে তুমি”ও “বন্ধুর জানালা”এলবামের মাধ্যমে ২০১৩সালের শেষের দিকে গানের বাজারে আত্মপ্রকাশ করেন এসএম সোহেল।এলবাম দুটিতে সহশিল্পী হিসেবে এই শিল্পীর সাথে ছিলেন জনপ্রিয় শিল্পী শাহনাজ বেলী,স্বীকৃতি,নির্ঝর,ক্ষুদে গানরাজ প্রান্তি ও সজিব দাস।
পরবর্তী সময়ে সিডি চয়েজ মিউজিকের ব্যানারে “মন পবনের নাও”সঙ্গীতা সেলিম খাঁন প্রেজেন্টস অচিনপুর ও “সোনাপাখি” শিরোনামের গান সহ বেশ কয়েকটি মিউজিক ভিডিও ইউটিউবে সমানতালে জনপ্রিয়তা পায়।এপর্যন্ত ত্রিশটির অধিক মৌলিক গান প্রকাশ পেয়েছে প্রিয় এই কন্ঠ শিল্পীর।
গেলো ঈদে এই শিল্পীর পাঁটিটি মৌলিক গান ইউটিউবে বিভিন্ন কোম্পানিতে প্রকাশিত হয়েছে।গান গুলো হলো আহমেদ ইসহাকের লিখা “পোষাপাখি”, মহিম খানের লিখা সুরে “কপাল”,ফকির হযরত শাহর লিখা ও প্লাবন কোরেশীর সুরে “তোর ছলনা”,এমডি জামালের লিখা ও আল-আমীন খানের সুর সঙ্গীতে “বন্ধুর বাড়ি” ও “কেন ভুলে গেলে আমারে”গানগুলো।চমৎকার ফোক ধাঁচের গানগুলো শ্রোতা মহলে ইতিমধ্যে বেশ প্রশংসিত হয়েছে।
জানতে চাইলে জনপ্রিয় এই শিল্পী বলেন,আমি ছোট বেলা থেকে নিজে নিজে একাকীত্বে গুনগুনিয়ে গান করতাম।গানই আমার স্বপ্ন, ধ্যানজ্ঞান ছিল, ভাবতাম একদিন আমি গানের মাধ্যমেই মানুষের মনে জায়গা করে নিবো।স্বপ্ন পথে তাই আস্তে আস্তে নিজেকে এগিয়ে নেয়ার চেষ্টা করছি মাত্র।এখন সঙ্গীত আমার নেশা ও পেশা।সবার ভালোবাসা নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই।
Leave a Reply